লেখকঃ সরদার মোহাম্মদ আবদুল হামিদ

লেখক পরিচিতি

সরদার মোহাম্মদ আবদুল হামিদ


See or
সরদার মোহাম্মদ আবদুল হামিদ উত্তর বঙ্গের চলনবিল ও তার আশে পাশের কয়েকটি জেলায় সাহিত্য, শিল্প ও বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজে নিবেদিত এক মহান ব্যাক্তি ১৯৩০ সালে জন্মগ্রহন করেন। কলিকাতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সাথে লেখাপড়া সাঙ্গ (রসায়ন শাস্ত্ৰে এম.এস-সি) করে ১৯৫৩ সালে পেশাগত জীবন শুরু করেন। জীবনের সিংহভাগই তিনি অধ্যাপনা ও অধ্যক্ষ্য হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় ১৬টি। তিনি বিভিন্ন পত্রিকা সম্পাদনা, সাংবাদিকতা করেন
পত্রিকার প্রতিনিধি ছিলেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রীডার ডঃ শামসুজ্জোহা ।
প্রতিবাদে একদা তিনি "তঘামায়ে খেদমত” খেতাব বর্জন করেন। তিনি অনেক স্কুল, মাদ্রাসা, ক্লাব, পাঠাগার, কলেজ ইত্যাদির পত্তন করেন, যা তার জীবনের অক্সান স্মৃতি হয়ে আছে। বেশীর ভাগ সময় তিনি সাতক্ষীরা, গাইবান্ধী, রংপুর, পাবনা, বগুড়া ও যশোহর অঞ্চলের কলেজসমূহে অধ্যাপনা করেন। তিনি বাংলা একাডেমী এবং এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশের আজীবন সদস্য, চলনবিল উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি এবং তাঁর প্রস্তাবিত "বঙ্গাব্দ সংস্কার" বাংলা একাডেমী ও তােত নীন্তন সরকার অধ্যক্ষ এম, এ, হামিদ খ্যাত এই ব্যক্তি তার নিজের এলাকায় সাহিত্য, শিল্প বা ২০০৪ সবামূলক কাজের ব্যাপারে যে কোন ডাক এলে এই বয়সেও সমান উদ্যমে ঝােণ্ড ও পড়েন্স। গত ১৯৯১ সালে তিনি পাশ্চাত্য দেশ তথা মার্কিন মুহুকে ভ্রমণ করেন, তারই ফসল হচ্ছে এই "পাশ্চাত্যের বৈশিষ্ট্য” গ্রন্থটি তথ্য ও বর্ণনায় একটি উপাদেয় বই। ইতিপূর্বে তিনি অষ্ট্রেলিয়া ভ্রমণের ওপর "দেখে এলাম অষ্ট্রেলিয়া" প্রকাশ করেন। আজ ১৪ বছর বয়সেও তিনি একজন প্রানবন্ত যুবক। তাঁর জ্ঞান, মেধা, কর্মপদ্ধতি অব
লোকন করলে স্বভাবতই মনে হয় তিনি উত্তর বঙ্গের একটি চলমান ইনষ্টিটিউশন।
তাঁর সত্যাশ্রয়ী, শিক্ষাব্রতী ও কল্যাণকামী জীবন সম্পর্কে যতই বলা হবে, মনে হয়। আরো কিছু বলার আছে। আমরা তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

ঠিকানা