লেখকঃ আবুল কাসেম হায়দার

লেখক পরিচিতি

আবুল কাসেম হায়দার

সমাজসেবা কার্যক্রমেও তিনি উল্লেখযােগ্য অবদান রাখেন। তিনি সেকান্দর সাফিয়া ফাউন্ডেশন ও ইয়ুথ ফাউন্ডেশন-এর চেয়ারম্যান। ইয়থ ফাউন্ডেশন থেকে বারডেম (ইব্রাহিম মেমােরিয়াল হাসপাতাল)। এ বাংলাদেশের প্রথম কিডনি-লিভার ট্রান্সপারেন্ট প্লান্ট “ইয়থ। ফাইন্ডেশন লিভার এন্ড কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট ইউনিট অব ড্যাব” চালু করেন। সেকান্দর সাফিয়া ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সন্দীপে একমাত্র মহিলা কলেজ আবুল কাসেম হায়দার মহিলা কলেজ এবং সেকান্দর সাফিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়াও সন্দীপের। অনেক স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা, অনুদান, সাহায্য, ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে বৃত্তি প্রদানসহ অন্যান্য সমাজ কল্যাণমূলক কার্যক্রম করে যাচ্ছেন। সামাজিক কার্যক্রমে অবদান রাখার জন্য তিনি অনেকগুল। প্রতিষ্ঠানের আজীবন সদস্যপদ লাভ করেছেন। এগুলাে হলাে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট, চট্টগ্রাম সমিতি, বাংলা একাডেমী, সন্দীপ সমিতি, সন্দীপ এডকেশন সােসাইটি, ধানমন্ডি রিক্রিয়েশন ক্লাব ইত্যাদি । তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচিত সিনেট সদস্য। চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকার বর্তমান উপদেষ্টা। ব্যবসা, শিক্ষা, লেখালেখি ও সমাজসেবা কার্যক্রমের আজীবন অনন্য স্বীকতি স্বরূপ তিনি ইতােমধ্যে অনেকগুলাে পুরস্কারে ভূষিত হন। এগুলাের মধ্যে রয়েছে পালক এ্যাওয়ার্ড ১৯৯৮, বিজয় পদক ১৯৯৪, | সিআইপি পদক ১৯৯৮, স্বদেশ সাংস্কৃতিক স্বর্ণপদক ১৯৯৮, সিফসা পদক ১৯৮৯, মহানগরী সাংস্কৃতিক পদক ২০০০, নন্দিনী সাহিত্য। পদক ২০০০, অতীশ দীপঙ্কর পদক ২০০১, দেশনেত্রী পদক ২০০১, জিয়া স্মৃতি স্বর্ণ পদক ২০০১ স্বাধীনতা ফোরাম পদক ২০০২, দেওয়ান আজরফ শান্তি পদক ২০০৩, কবি ফররুখ পদক ২০০৩.। কলি সাহিত্য ও সমাজকল্যাণ সংঘ স্বাধীনতা পদক ২০০৪, নাট্যসভা পুরস্কার ২০০৫ ইত্যাদি উল্লেখযােগ্য। আবুল কাসেম হায়দার আমেরিকা, কানাডা, ইউরােপসহ বিশ্বের বহুদেশে ব্যবসা বাণিজ্য বিষয়ক বহু সেমিনার ও সিম্পােজিয়ামে অংশগ্রহণ এবং বিশ্বের অনেক দেশ ব্যবসা ও শিক্ষার উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করেন।

ঠিকানা